ড্রাগন ফলের ইতিহাস, জাত ও বাংলাদেশে এর সম্ভাবনা

 ড্রাগন ফলের ইতিহাস ও জাত

ড্রাগন কাঁটাযুক্ত ক্যাকটাস জাতীয় গাছ। এই গাছ বেশ বড় হয়।কোন পাত থাকে না। খুটি বা অন্য কিছুর সাথে খাঁড়া করে বেঁধে চাষ করতে হয়। এটার আদি নিবাস আমেরিকা। এর আসল নাম পাতাইয়া। মেক্সিকোতে এখনো এই নামে ডাকা হয়।১৯৬২ সাল থেকে এই ফলের নাম ড্রাগন রাখা হয়।অনেক আগে থেকে আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, ভারত,চীন মালেশিয়াতে এই ড্রাগন ফলের চাষ হয়।সাম্প্রতি বাংলাদেশেও বানিজ্যিক ভাবে  ড্রাগন ফলের চাষ শুরু হয়েছে।  বলা যেতে পারে ড্রাগন সম্ভাবনাময় ফসল।

ড্রাগন ফল
ড্রাগন ফল



ড্রাগন ফল কত প্রকার ও কি কি?

রঙের বিবেচনায় ড্রাগন ফল তিন প্রকার

ক. হলুদ ড্রাগন  খ. লাল ড্রাগন গ. সাদা ড্রাগন 

আরেক জাতের ড্রাগন আছে যেটা স্বাদে টক হয়।

ড্রাগন চাষে উপযুক্ত মাটি 

বেলে দোঁ-আশ মাটি ড্রাগন চাষের জন্য উপযুক্ত। পানি জমে না, পর্যাপ্ত রোদ পড়ে এমন জায়গা ড্রাগন চাষের জন্য ভালো। মাটির  পিএইচ ৫.৫-৬.৫ এর মধ্যে থাকলে ভালো ফলন পাওয়া যায়।ড্রাগন চাষের জন্য সারিবদ্ধ লাইন ও খুঁটির ব্যবস্থা করতে হয়। এই সারিবদ্ধ লাইন সমতল থেকে ৪০-৫০সেমি উঁচু করতে হয়।

ড্রাগন চাষে উপযুক্ত আবহাওয়া 

খুব বেশি শীতল জায়গায় ড্রাগন ভালে জন্মে না। ২০-৪৫ সে. তাপমাত্রা ড্রাগন চাষের জন্য উপযুক্ত।


আরো পড়ুন 

বাংলাদেশে এলাচ চাষ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

সবচেয়ে বেশি পঠিত